নাম : সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan অর্থ: এর কোনো অর্থ নেই অথবা এইটা একটি আধুনিক নাম
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 3
রাশি : মকর রাশি
নক্ষত্র : শতভিষা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: সৌদীপ, Saudeep, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সবেন্দ্রণ, Savendran, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সবিত, Savith, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: সব্যসাচী, Savyasachi, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: স্কন্দা, Scanda, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan হবে সেই মানুষটি তার কর্মক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রূপে মনোনিবেশ করতে পারবে সাধারণত। এই নামের মানুষেরা হয়তো খুবই সংগঠিত ভাবে তাদের লক্ষ্যের দিকে এগোতে পছন্দ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই আধ্যাত্মিক মনোভাব সম্পন্ন হবে। তাদের জীবনের অন্তিম পর্যায়ে এসে তারা হয়তো নিজেদের জন্য নিজেদের মনের মতো করে একটি আধ্যাত্মিক জগৎ তৈরী করে ফেলতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো নিজেদের কল্পনার জগতে বাস করতে বেশি পছন্দ করবে। তাদের সৃজনশীলতার ডাকে হয়তো তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো একটি কাল্পনিক পৃথিবী নির্মাণ করতে সক্ষম হবে। যে মানুষদের নাম স অক্ষর দিয়ে শুরু হয় তারা হয়তো জ্যোতিষচর্চা সম্বন্ধে অনেক জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারবে এবং হয়তো তারা জ্যোতিষী হিসেবে প্রসিদ্ধ হওয়ার একটা সুযোগ পাবে। সাধারণত এই জাতকেরা শারীরিকভাবে সুন্দর হবে। তারা হয়তো ধর্মের ভিত্তিতেও নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তুলতে পারে। এই মানুষেরা হয়তো সত্যিই সৌভাগ্যশালী যেহেতু সংগীতের প্রতি তাদের হয়তো বিশেষ দখল থাকবে আর তারা হয়তো মঞ্চে উঠে খুব সুন্দরভাবে নিজেদের এই প্রতিভা তুলে ধরতে পারবে। এই ধরণের মানুষেরা সাধারণত পশুপ্রেমিক হয় এবং সব প্রকারের পশু ও পাখির প্রতি তারা বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয়। এছাড়াও খুবই অবাককরণীয় ভাবে তারা হয়তো সব রকমের ব্যতিক্রমী সম্পর্ককে পছন্দ করবে আর স্বীকৃতি দেবে। এই নাম সাধারণত মানুষকে একজন রাজনীতিবিদ হওয়ার সব রকম গুণ দেয় এবং এইভাবে হয়তো তারা সকল দরিদ্র মানুষের সেবা করতে পারে।
Advertisement
সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে জাতকদের নাম সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan হয় সেই জাতকেরা সাধারণত পরিশ্রমের দাম দেয়। তাদের জীবনে হয়তো একটি মূল লক্ষ্য থাকবে যার পেছনে তারা এক মনে নিবিষ্ট হয়ে থাকবে। সাধারণত তাদের শুধুই দেখা যাবে নিজেদের সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে। তারা হয়তো জীবনে অনেক কিছু অর্জন করতে পারবে আর সাধারণত তারা উচ্চাকাঙ্খী প্রকৃতির হয়। তবে মাঝে মাঝে হয়তো তারা নিজেদের উচ্চাশাগুলির ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবে না এবং সাধারণত অন্যদের ওপর এর পরিনাম নেতিবাচক হবে। এই মানুষেরা হয়তো জন্মগত ভাবে একটি গঠনমূলক শক্তি পাবে। তাদের মানুষদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের যোগসূত্র স্থাপন করার ক্ষমতা সাধারণত তাদের অন্য মানুষদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই কারণেই হয়তো তাদের প্রচুর বন্ধুবান্ধব থাকবে। সাধারণত এই জাতকেরা তাদের জীবনে কোনো একটি পদ্ধতি অনুসারে অগ্রসর হয়। যদি তাদের সামনে কোনো বিপদ আসে তাহলে হয়তো তারা সেই বিপদ থেকে বাঁচার চেয়ে সেই বিপদের সম্মুখীন হতে বেশি পছন্দ করবে। সাধারণত তাদের ব্যক্তিত্বে কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাসের আভাস পাওয়া যাবে। তাদের লক্ষ্য থেকে হয়তো তাদের কেউই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। সাধারণত সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan নামের মানুষেরা খুবই ধীরস্থির স্বভাবের হবে। তবে মাঝে মাঝে হয়তো তারা অত্যাধিক সক্রিয়তার শিকার হয়ে পরবে। সাধারণত মনে করা হয় যে এই ব্যক্তিরা তাদের গুপ্ত বৈশিষ্টের দ্বারা চালিত হয়। তারা যতই ঠান্ডা স্বভাবের হোক না কেন নিজেদের রক্ষা করার সময় তারা হয়তো খুবই আক্রমণাত্মক হয়ে উঠবে। সাধারণত এই জাতকেরা দানী প্রকৃতির হয়। হঠাৎ করেই হয়তো তাদের আবেগের প্রকাশ ঘটবে এবং এই সব সময়ে সাধারণত তাদের ঠান্ডা করা খুবই কষ্টকর হয়ে ওঠে। তারা হয়তো সহজেই কোনো নেশায় আসক্ত হয়ে পরবে।
নাম
সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
এর কোনো অর্থ নেই অথবা এইটা একটি আধুনিক নাম. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম সত্যসাঈবর্ধন, Satyasaivardhan হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।